1. প্রাকৃতিক কারন :

 •  সূর্য্যের অতিবেগুনীরশ্মি ৷

 •  বায়ু দূষণ ৷

 •  খাদ্য দূষন অপুষ্টি ৷

 •  মানসিক চাপ ৷

 •  ফ্রী-রেডিকেলস ৷

 2. ভেজাল ৷

  •  ভিনরাজ্য থেকে আসা ফরমালীন মিশ্রিত মাছ ৷

  •  মুরগীর মাংসতে অতিমাত্রায় অ্যান্টি-বায়োটিক ৷

  •  ওয়াক্স (মোম) পালিশ আপেল ৷

  •  বিভিন্ন কালারের কোল্ড-ড্রিংক্স ৷

  •  ইউরিয়া মেশানো মেশিনে ভাজা মুড়ি ৷

  •  ফরমালিন মিশ্রিত পাকা ফল ৷

  •  রং-করা শাকসবজি ৷

  •  বিভিন্ন মশলাদার স্পাইসি ফুড ৷ 

  •  কালার যুক্ত রেডিমেড কালারিং ড্রিংক্স ৷

  •  বাচ্চাদের বিভিন্ন রঙের লজেন্স ৷

একনজরে আজকের অধিকাংশ মানুষের জীবনযাপন প্রনালী দেখা যাক –

•  আমরা সাধারণত খাবারের ফাইবার বা আঁশ ফেলে       খাই ৷ ফলে খাবারের অধিকাংশ পুষ্টিগুণ শরীরের         মধ্যে না গিয়ে বাইরে থাকে ৷

•  বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রোগ না হলে অধিকাংশ মানুষ          ফল খান না ৷

•  আমাদের বিভিন্ন ধরনের খাবার খাওয়ার অভ্যাসের     অভাব ৷ কারন বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই যে খাবারগুলি         আমাদের খেতে ভালো লাগে এবং সহজেই পাওয়া       যায় সেগুলো খাই ৷

•  খাবার ঠিকমতো চিবিয়ে না খাবার অভ্যাস ৷

  ভয়ংকর ফলাফল :

1.  যা কমার কথা –

                ” সল্ট, সুগার, ফ্যাট, ক্যালোরি,                         কার্বোহাইড্রেট ” তা আজ বাড়ছে ৷

২.  যা বাড়ার কথা –

               ” ভিটামিন , মিনারেলস , প্রোটিন , ফাইবার “

     তা আজ কমছে ৷

ফলে কি-কি দুরারোগ্য ব্যধির শিকার হচ্ছি ৷

• ডায়াবেটিস ৷                  • ক্যান্সার ৷

• আর্থারাইটিস ৷                • প্যারালিসিস ৷

• অর্শ ৷                             • স্নায়ু রোগ ৷

• থাইরয়েড ৷                     • রক্তাল্পতা ৷

• কোলেস্টেরল ৷                • স্থূলতা ৷

• ব্লাড প্রেসার ৷                   • মাইগ্রেন – অনিদ্রা৷

• হাঁপানি / হার্টের রোগ ৷      • স্ত্রী-পুরুষের গুপ্তরোগ ৷

• গ্যাস ,অম্বল, কোষ্টকঠিন্য, আলসার ৷

• স্মৃতিশক্তি হ্রাস এবং জীবনহানী ইত্যাদি ৷

     বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (W.H.O.) মতে :    

•  ৭০% মৃত্যুর কারন হল মধুমেহ , হৃদরোগ , স্ট্রোক,        ক্যান্সার ৷

•  ৫০% মৃত্যু অপুষ্টিজনিত কারনে হয় ৷

•  সারা বিশ্বে ৮০ কটি মানুষ অস্থিসন্ধি ব্যাথা,                   আর্থারাইটিস, মেরুদণ্ড রোগে আক্রান্ত ৷

•  ভারতবর্ষে প্রতি বছর ৮ লক্ষ মানুষ ক্যানসারে আক্রান্ত হচ্ছে ৷

•  ভারতবর্ষকে বিশ্বের মধুমেহ রোগের রাজধানী বলে        গন্য করা হয় ৷

•  ভারতে প্রতি ঘণ্টায় ৯১ জন মানুষ হৃদরোগে          ‘      আক্রান্ত  হচ্ছে ৷

•  ২০২০ সালে সারা বিশ্বের হৃদরোগে আক্রান্ত                 লোকেদের অর্ধেক ভরতবর্ষেভা হবে ৷

•  অ্যালোপ্যাথিক ঔষধের পার্শপ্রতিক্রিয়ার জন্য ২০%     মানুষকে হাসপাতালে ভর্তি হতে হচ্ছে ৷

•  ৮৫% মানুষ অসাস্থ্য , ১০% মানুষ দুর্বল , সারা             বিশ্বে কেবলমাত্র ৫% মানুষ স্বাস্থ্যবান বলে বিবেচিত ৷